wbclassroom.in

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10 Question & Answar Sure Success

পঞ্চম শ্রেণীর পরিবেশ

দশম অধ্যায়

পরিবেশ আকাশ

 

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10  সকল প্রিয় ছাত্র ছাত্রীরা আমাদের ওয়েবসাইট এ পশ্চিমবঙ্গের স্কুলের সকল শ্রেণীর সকল বিষয়ের গুরুত্ব পূর্ণ  নোট পত্র ও সাজেসন আপলোড করা হয় । আজকে পঞ্চম শ্রেণীর আমাদের পরিবেশ বিষয়ের দশম অধ্যায়ের  (পরিবেশ ও আকাশ) প্রশ্ন পত্র আপলোড করছি ।পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রীরা জন্য আমাদের পরিবেশ বইয়ের অধ্যায়ভিত্তিক সমাধানগুলি ব্যবহার করে আরও ভালো ফল করা সম্ভব।

 

মেঘের ছায়া, চাঁদের ছায়া, দিনদুপুরে সূর্য ঢাকা

 

১. সূর্যগ্রহণে পৃথিবী সূর্যের মাঝখানে কে আসে?
উত্তর: সূর্যগ্রহণের সময় চাঁদ পৃথিবী ও সূর্যের মাঝখানে অবস্থান করে।

২. সূর্যগ্রহণ কাকে বলে?
উত্তর: কোনো অমাবস্যার দিনে যখন সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী একই সরলরেখায় আসে, তখন চাঁদ সূর্যের আলোকে আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে ঢেকে দেয়। সেই সময় পৃথিবীর যে অংশে চাঁদের ছায়া পড়ে, সেখান থেকে সূর্যকে দেখা যায় না। একে সূর্যগ্রহণ বলে।

৩. সব জায়গা থেকে সূর্যগ্রহণ দেখা যায় না কেন?
উত্তর: পৃথিবীর শুধু সেই অংশেই সূর্যগ্রহণ দেখা যায়, যেখানে চাঁদের ছায়া পড়ে। পৃথিবীর অন্য অঞ্চলে সূর্য দৃশ্যমান থাকে, তাই গ্রহণ দেখা যায় না।

পুরো ঢাকা, খানিক ঢাকা, পূর্ণগ্রহণ, খণ্ডগ্রহণ

১. সূর্যগ্রহণের অবস্থা কত প্রকার?
উত্তর: সূর্যগ্রহণ সাধারণত তিন প্রকারের হয়—
১ পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ
২. খণ্ডগ্রাস সূর্যগ্রহণ
৩.  গ্রহণ না হওয়া অবস্থা

২. সূর্যগ্রহণের সময় সূর্য কিসের দ্বারা ঢাকা পড়ে?
উত্তর: চাঁদের দ্বারা।

৩. কোন তিথিতে সূর্যগ্রহণ ঘটে?
উত্তর: অমাবস্যা তিথিতে।

৪. সূর্যের কোন রশ্মি চোখের জন্য ক্ষতিকর?
উত্তর: অতিবেগুনী (Ultraviolet) রশ্মি।

৫. সব অমাবস্যায় সূর্যগ্রহণ হয় না কেন?
উত্তর: পৃথিবী ও চাঁদের কক্ষতল একই সমতলে নয়। তাই সব অমাবস্যায় সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী এক সরলরেখায় আসে না, ফলে সূর্যগ্রহণ ঘটে না।

৬. পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ কী?
উত্তর: যখন চাঁদ সূর্যকে সম্পূর্ণভাবে ঢেকে ফেলে, তখন সেটি পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ।

৭. খণ্ডগ্রাস সূর্যগ্রহণ কী?
উত্তর: যখন সূর্যের কিছু অংশ চাঁদের ছায়ায় ঢাকা পড়ে, তখন সেটিকে খণ্ডগ্রাস সূর্যগ্রহণ বলে।

৮. খালি চোখে সূর্যগ্রহণ দেখা উচিত নয় কেন?
উত্তর: সূর্যগ্রহণের সময় সূর্য থেকে তীব্র অতিবেগুনী রশ্মি নির্গত হয়, যা চোখের রেটিনার ক্ষতি করে এবং অন্ধত্ব ঘটাতে পারে। তাই সুরক্ষিত চশমা ছাড়া সূর্যগ্রহণ দেখা উচিত নয়।

 

চন্দ্রগ্রহণ WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10

 

১. চাঁদ পৃথিবীকে একবার প্রদক্ষিণ করতে কত সময় নেয়?
উত্তর: প্রায় ২৯ দিন ১২ ঘণ্টা।

২. চন্দ্রগ্রহণ কোন তিথিতে হয়?
উত্তর: সাধারণত পূর্ণিমা তিথিতে।

৩. চন্দ্রগ্রহণ কাকে বলে?
উত্তর: পূর্ণিমার রাতে যখন পৃথিবী সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে আসে এবং পৃথিবীর ছায়া চাঁদের উপর পড়ে, তখন চাঁদ আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে ঢাকা পড়ে। একে চন্দ্রগ্রহণ বলে।

৪. চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদ কিসের দ্বারা ঢাকা পড়ে?
উত্তর: পৃথিবীর দ্বারা।

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10

৫. অমাবস্যা পূর্ণিমা কখন হয়?
উত্তর:

১. সূর্য ও পৃথিবীর মাঝে চাঁদ এলে অমাবস্যা হয়।

২. সূর্য ও চাঁদের মাঝে পৃথিবী এলে পূর্ণিমা হয়।

৬. চন্দ্রগ্রহণ কয় প্রকারের হয়?
উত্তর: চন্দ্রগ্রহণ দুই প্রকার—
১. পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
২. খণ্ডগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ।

৭. পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ কাকে বলে?
উত্তর: যখন পৃথিবীর ছায়ায় চাঁদ সম্পূর্ণভাবে ঢেকে যায়, তখন সেটি পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ।

৮. খণ্ডগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ কাকে বলে?
উত্তর: যখন পৃথিবীর ছায়ায় চাঁদের কেবল একটি অংশ ঢেকে যায়, তখন সেটি খণ্ডগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ।

৯. সূর্যগ্রহণ চন্দ্রগ্রহণের পার্থক্য

বিষয় সূর্যগ্রহণ চন্দ্রগ্রহণ
ঘটে কখন অমাবস্যা তিথিতে পূর্ণিমা তিথিতে
কে মাঝখানে থাকে চাঁদ পৃথিবী
কে ঢাকা পড়ে সূর্য চাঁদ
কে ছায়া ফেলে চাঁদ পৃথিবী
দেখা যায় দিনে রাতে

১০. চন্দ্রকলা কাকে বলে?
উত্তর: পৃথিবী থেকে চাঁদের যে বিভিন্ন রূপ যেমন অমাবস্যা, অষ্টমী, পূর্ণিমা ইত্যাদি দেখা যায়, তাকে চন্দ্রকলা বলে। চাঁদের এই পরিবর্তিত রূপগুলো সূর্যের আলো পড়ার ভিন্ন কোণের কারণে সৃষ্টি হয়।

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10
WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10

পৃথিবী চাঁদের কক্ষপথ

 

১. পৃথিবীর কক্ষপথ কাকে বলে?
উত্তর: পৃথিবী সূর্যের চারদিকে একটি নির্দিষ্ট পথে ঘুরে। সেই নির্দিষ্ট পথকে পৃথিবীর কক্ষপথ বলে।

২. পৃথিবীর কক্ষপথের আকৃতি কেমন?
উত্তর: পৃথিবীর কক্ষপথ উপবৃত্তাকার বা ডিম্বাকৃতি।

৩. চাঁদের কক্ষপথ কাকে বলে?
উত্তর: চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে যে নির্দিষ্ট পথে ঘোরে, তাকে চাঁদের কক্ষপথ বলে।

পৃথিবী চাঁদের কক্ষপথ, টায়ার রিং নিয়ে পরীক্ষা

৪. সূর্যের চারদিকে একবার ঘুরতে পৃথিবীর কত সময় লাগে?
উত্তর: প্রায় ৩৬৫ দিন বা এক বছর।

৫. পৃথিবী নিজ অক্ষের চারপাশে একবার ঘুরতে কত সময় নেয়?
উত্তর: ২৪ ঘণ্টা বা এক দিন।

৬. পৃথিবীর চারপাশে একবার ঘুরতে চাঁদের সময় লাগে কত?
উত্তর: প্রায় ২৯ দিন ১২ ঘণ্টা (সাড়ে ২৯ দিন)।

৭. চাঁদের একবার ঘুরতে পৃথিবী কতবার নিজ অক্ষে ঘোরে?
উত্তর: প্রায় সাড়ে ২৯ বার।

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10

জোয়ার ভাটা

 

১. জোয়ার ভাটা কাকে বলে?
উত্তর: চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ বল এবং পৃথিবীর ঘূর্ণনের কারণে সমুদ্র ও নদীর জলের স্তর নির্দিষ্ট সময় অন্তর বেড়ে ও কমে যায়। জল বেড়ে গেলে তাকে জোয়ার এবং কমে গেলে ভাটা বলে।

২. জোয়ার ভাটা সৃষ্টিতে চাঁদ সূর্যের ভূমিকা কী?
উত্তর: পৃথিবীর বিশাল জলরাশির উপর চাঁদ ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণ বল কাজ করে। এই আকর্ষণের ফলে জলরাশি ফুলে উঠে জোয়ার ও নেমে গিয়ে ভাটা তৈরি হয়।

৩. মুখ্য জোয়ার কাকে বলে?
উত্তর: পৃথিবীর যে অংশ চাঁদের মুখোমুখি হয়, সেখানে চাঁদের আকর্ষণে জল বেড়ে যায়। একে মুখ্য জোয়ার বলে।

৪. গৌণ জোয়ার কাকে বলে?
উত্তর: পৃথিবীর বিপরীত পাশে, অর্থাৎ মুখ্য জোয়ারের বিপরীত অঞ্চলে পৃথিবীর ঘূর্ণনের কারণে হালকা জোয়ার সৃষ্টি হয়। একে গৌণ জোয়ার বলে।

৫. চাঁদের আকর্ষণে কোন জোয়ার সৃষ্টি হয়?
উত্তর: মুখ্য জোয়ার।

৬. পৃথিবীর ঘূর্ণন গতির কারণে কোন জোয়ার হয়?
উত্তর: গৌণ জোয়ার।

৭. দুটি মুখ্য জোয়ার বা দুটি গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান কত?
উত্তর: প্রায় ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট।

৮. একটি জোয়ারের সঙ্গে পরবর্তী জোয়ারের সময়ের ব্যবধান কত?
উত্তর: প্রায় ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।

৯. দিনে কয়বার জোয়ার কয়বার ভাটা হয়?
উত্তর: দিনে ২ বার জোয়ার ও ২ বার ভাটা হয়।

১০. একটি জোয়ার একটি ভাটার মধ্যে সময়ের পার্থক্য কত?
উত্তর: প্রায় ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট।

১১. কোন তিথিতে জোয়ারের জল বেশি বাড়ে?
উত্তর: অমাবস্যা ও পূর্ণিমা তিথিতে।

১২. জোয়ার ভাটা হয় এমন দুটি নদীর নাম লেখো।
উত্তর: ইছামতী ও রায়মঙ্গল নদী।

১৩. জোয়ার ভাটা হয় না এমন দুটি নদীর নাম লেখো।
উত্তর: তিস্তা ও দামোদর নদী।

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10
WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10

কেন সাড়ে বারো ঘণ্টা

 

১. পূর্ণিমা অমাবস্যায় ঘটা জোয়ারকে কি বলে?
উত্তর: ভরা জোয়ার বা ভরা কোটাল।

২. অষ্টমী তিথিতে ঘটা জোয়ারকে কি বলে?
উত্তর: মরা জোয়ার বা মরা কোটাল।

৩. কোন তিথিতে চাঁদ, পৃথিবী সূর্য পরস্পর সমকোণে থাকে?
উত্তর: অষ্টমী তিথিতে।

৪. ভরা কোটাল কাকে বলে?
উত্তর: অমাবস্যা ও পূর্ণিমায় যখন সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী একই সরলরেখায় থাকে, তখন প্রবল জোয়ার হয়। একে ভরা কোটাল বলে।

৫. মরা কোটাল কাকে বলে?
উত্তর: কৃষ্ণপক্ষ ও শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী পরস্পর সমকোণে অবস্থান করলে কম প্রাবল্যের জোয়ার হয়। একে মরা কোটাল বলে।

৬. ভরা কোটাল মরা কোটালের পার্থক্য লেখো।

উত্তর:

বিষয় ভরা কোটাল মরা কোটাল
ঘটে কখন পূর্ণিমা ও অমাবস্যায় অষ্টমী তিথিতে
অবস্থান সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী একই সরলরেখায় সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী সমকোণে
জোয়ারের প্রাবল্য বেশি কম

৭. দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট কেন?
উত্তর: পৃথিবী একবার নিজের অক্ষের চারদিকে ঘুরতে ২৪ ঘণ্টা নেয়, কিন্তু চাঁদও পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে। তাই পৃথিবীর কোনো নির্দিষ্ট স্থান আবার চাঁদের সামনে আসতে অতিরিক্ত প্রায় ৫২ মিনিট সময় লাগে। এই কারণেই দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান হয় ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট।

৮. ষাঁড়াষাঁড়ি বান কাকে বলে?
উত্তর: বর্ষাকালে জোয়ারের জল নদীতে ঢুকে নদীর জলরাশি প্রায় ৭–৮ মিটার পর্যন্ত ফুলে ওঠে। এই প্রবল জোয়ারকে ষাঁড়াষাঁড়ি বান বলে।

৯. ষাঁড়াষাঁড়ি বান পশ্চিমবঙ্গের কোন নদীতে দেখা যায়?
উত্তর: হুগলী নদীতে।

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10 

সূর্যই সকল শক্তির উৎস

 

১. সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো পৌঁছাতে কত সময় লাগে?
উত্তর: সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে প্রায় মিনিট সময় নেয়।

২. সূর্যের পরে পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র কোনটি?
উত্তর: সূর্যের পর পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের নক্ষত্র হলো প্রক্সিমা সেনটাউরি (Proxima Centauri)।

৩. প্রক্সিমা সেনটাউরি থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে কত সময় লাগে?
উত্তর: এর আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে ৪ বছরেরও বেশি সময় নেয়।

৪. সূর্যের তুলনায় প্রক্সিমা সেনটাউরি থেকে আলো আসতে কত গুণ বেশি সময় লাগে?
উত্তর: সূর্যের তুলনায় প্রায় ৩ লক্ষ গুণ বেশি সময় লাগে।

৫. তারারা ছোট দেখায় কেন?
উত্তর: তারারা পৃথিবী থেকে অসীম দূরে অবস্থান করায় তারা ছোট দেখা যায়। এই দূরত্বই তাদের পৃথিবীকে টানতে বাধা দেয়।

 ৬. পৃথিবীর সমস্ত শক্তির উৎস সূর্য”— ব্যাখ্যা করো।
উত্তর:
১. সূর্যের আলো উদ্ভিদের খাদ্য তৈরিতে (প্রকাশ-সংস্লেষণ প্রক্রিয়ায়) অপরিহার্য।
২. জীবাশ্ম জ্বালানির শক্তির মূল উৎসও সূর্য।
আধুনিক সৌরশক্তি দ্বারা আজ বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহণ, ও আলোকসজ্জা করা হয়।
তাই বলা যায়, পৃথিবীর প্রতিটি শক্তির উৎসই সূর্য।

৭. সূর্যের জন্ম কবে হয়েছিল?
উত্তর: প্রায় ৫০০ কোটি বছর আগে সূর্যের সৃষ্টি হয়েছিল।

৮. সূর্য কতদিন শক্তি ছড়াতে পারবে?
উত্তর: সূর্য আরও প্রায় ৫০০ কোটি বছর পর্যন্ত শক্তি ছড়াবে বলে ধারণা করা হয়।

৯. পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত বিশাল আকৃতির প্রাণীর নাম কী?
উত্তর: পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত এক বিশাল প্রাণী হলো ডাইনোসর (Dinosaur)।

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10

আকাশে কত তারা

 

১. কবে বৃহস্পতি গ্রহে ধূমকেতু আছড়ে পড়েছিল এবং ফলাফল কী হয়েছিল?
উত্তর: ১৯৯৪ সালে, বৃহস্পতিতে একটি ধূমকেতু আছড়ে পড়ে এবং এর ফলে গ্রহটির গায়ে বড় বড় গর্ত তৈরি হয়।

২. ধূমকেতু কী?
উত্তর: আকাশে মাঝে মাঝে ঝাঁটার মতো লেজওয়ালা উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক দেখা যায়, একে ধূমকেতু (Comet) বলে।

৩. ধূমকেতু কখন ঝাঁটার মতো দেখা যায়?
উত্তর: যখন ধূমকেতু সূর্যের কাছাকাছি আসে, তখন সূর্যের তাপে এর অংশ গলে গিয়ে ঝাঁটার মতো উজ্জ্বল লেজ তৈরি হয়।

৪. বৃহস্পতিতে ধূমকেতু আছড়ে পড়ার পূর্বাভাস কারা দিয়েছিলেন?
উত্তর: এই ঘটনা আগে থেকেই পূর্বাভাস দিয়েছিলেন দুই বিজ্ঞানী শ্যমেকার ও লেভি (Shoemaker and Levy)।

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 10

 

Related Post

WB Class 5 Amader Poribesh Book 2025 – Full Syllabus & PDF Download

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 1: Human Body – Complete Question-Answer Guide

Class 5 amader poribesh chapter 2 Quition and Answar ভৌত পরিবেশ

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 3 Question & Answar Sure Success

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 4 Question & Answar Sure Success

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 5 Question & Answar Sure Success

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 6  Question & Answar Sure Success

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 7 Question & Answar Sure Success

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 8 Question & Answar Sure Success

WB Class 5 Amader Poribesh Chapter 9 Question & Answar Sure Success

WIKIPEDIA LINK     পশ্চিমবঙ্গ_মধ্য_শিক্ষা_পর্ষদ

 

 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Index