পঞ্চম শ্রেণি
আমাদের পরিবেশ
দ্বিতীয় অধ্যায়
Class 5 amader poribesh chapter 2 প্রিয় ছাত্র ছাত্রীরা আজকে পঞ্চম শ্রেণীর আমাদের পরিবেশের দ্বিতীয় অধ্যায় ভৌত পরিবেশ এর গুরুত্ব পূর্ণ প্রশ্ন ও সঙ্গে উত্তর দেওয়া হলো।এই প্রশ্ন গুলি পরীক্ষায় আসার মত।তোমরা এই প্রশ্ন গুলি পড়লে পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে পারবে। আমাদের ওয়েবসাইট এ সময় বিষয়ের প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া আছে । চাইলে তোমরা দেখে নিতে পারো।
ভৌত পরিবেশ
এই অধ্যায়ের বিষয়সমূহ
১.মাটির তলার মাটি
২.মাটি দেখা
৩.মাটি দিয়ে পাকা বাড়ি
৪.মাটি ও জলের বোঝাপড়া
৫.উপকার, অপকার: যত্ন ও পুষ্টি
৬.মাটি থেকেই সোনার ধান
৭.মাটির উপর চা গাছ
৮.ধসে রাস্তা বন্ধ
৯.চেনা চেনা জলাশয়
১০.নতুন জলাশয়
১১.স্রোতের জল, স্থির জল
১২.জল শোধনের নানা কথা
১৩.ঘরের বাহিরে তাকিয়ে দেখো
১৪.মাটির নীচে জল
১৫.জল নষ্ট আর জল কষ্ট
১৬.জল হল নষ্ট, টিউবওয়েলের কষ্ট | বৃষ্টির জল ধরো
১৭.জল নষ্টের হিসেব নিকেশ ও কত গভীরে জল
১৮.মাঝখানে কেউ যায় না
১৯.কলকাতার ঢাল পূর্বদিকে
২০.উদ্ভিদ আর প্রাণীদের নিয়ে জীবজগৎ
২১.কে বন্য কে পোষা
২২.বাড়ির কাছেই এতো উদ্ভিদ
২৩.ঘরের কাছে কত প্রাণী
২৪.শিখব সবাই মিলে, চিনব সবাইকে
২৫.কে মেরুদণ্ডী, কে অমেরুদণ্ডী
২৬.চেনা গাছের অচেনা আচরণ
২৭.খুব চেনা এবং আধ চেনা প্রাণীর আচার আচরণ
২৮.স্থানীয় প্রাণীর হারিয়ে যাওয়া
মাটির তলার মাটি
১.সবচেয়ে নিচের স্তরে কেমন মাটি থাকে?
উত্তর: মাটির একেবারে নিচের স্তরে সাধারণত ভারী ও মোটা দানার মাটি জমা হয়। এই মাটি কঠিন ও দৃঢ় হয়।
২.মিহি দানার মাটি কোথায় পাওয়া যায়?
উত্তর: মাটির একেবারে উপরের স্তরে পাওয়া যায় মিহি দানার মাটি। এই অংশ সবচেয়ে উর্বর হয়।
৩.মাটি জল মেশালে কী হয়?
উত্তর: এক গ্লাস জলে মাটি মিশিয়ে দিলে দেখা যায়, মাটির দানাগুলি স্তরে স্তরে বসে যায়। ভারী কণাগুলি নিচে ও হালকা কণাগুলি উপরে থাকে।
৪.মাটির দলা জলে দিলে কী দেখা যায়?
উত্তর: জলবাষ্প বা বুদবুদ উঠতে থাকে, যা বাতাসের উপস্থিতি নির্দেশ করে।
৫.জলপৃষ্ঠে ভেসে থাকা জিনিস কী দিয়ে ভালোভাবে দেখা যায়?
উত্তর: আতসকাচ (ইংরেজিতে: Lens) দিয়ে ছোট উপাদান ভালোভাবে দেখা যায়।
৬.হালকা ও ভারী কণার পার্থক্য
উত্তর: জল মিশিয়ে দিলে হালকা জিনিস (পাতা, ময়লা) উপরে ভেসে থাকে, আর ভারী কণাগুলি নিচে বসে যায়।
মাটি দিয়ে পাকা বাড়ি
।৭. কাদার কণা কী?
উত্তর: মাটির সবচেয়ে মিহি কণাকে কাদার কণা বলা হয়। এর মধ্যে জল ও বাতাস থাকে।
৮. সিমেন্টের ইতিহাস
- বিশ্বে প্রথম সিমেন্ট তৈরি হয়: প্রায় ২০০ বছর আগে।
- ভারতে প্রথম সিমেন্ট উৎপাদন: প্রায় ১২০ বছর আগে।
- Class 5 amader poribesh chapter 2
🧱 মাটির প্রকারভেদ ও বৈশিষ্ট্য
মাটি সাধারণত তিন প্রকার:
১.এঁটেল মাটি (Clay Soil)
সংজ্ঞা: যে মাটিতে কাদার পরিমাণ বেশি এবং এটি আঠালো ও শক্ত হয়।
বৈশিষ্ট্য:
- কণাগুলি সূক্ষ্ম ও ঘন
- জলধারণ ক্ষমতা বেশি
- শুকালে সিমেন্টের মতো শক্ত হয়
২. বেলে মাটি (Sandy Soil)
সংজ্ঞা: কাদার পরিমাণ কম ও বালির ভাগ বেশি থাকে।
বৈশিষ্ট্য:
- জলধারণ ক্ষমতা কম
- জল সহজে নিচে চলে যায়
- গাছপালা চাষের জন্য কম উপযোগী
৩. দোআঁশ মাটি (Loamy Soil)
সংজ্ঞা: বালি ও কাদার অনুপাত প্রায় সমান এবং জৈব পদার্থ মিশ্রিত থাকে।
বৈশিষ্ট্য:
- মাঝারি জলধারণ ক্ষমতা
- চাষাবাদের জন্য সবচেয়ে ভালো
- জৈব পদার্থ বেশি থাকে
Class 5 amader poribesh chapter 2
মাটির উপাদান – জৈব ও অজৈব
✅ জৈব উপাদান:
- গোবর
- পচা পাতা
- মাছের কাঁটা ইত্যাদি
✅ অজৈব/অস্বাভাবিক উপাদান:
- পলিথিন
- পেনসিলের শিস
- ধাতব টুকরো (অ্যালুমিনিয়াম)
১.সিমেন্টের আগে কী দিয়ে ইট গাঁথা হত?
উত্তর: সিমেন্ট আবিষ্কারের আগে এঁটেল মাটি দিয়েই ইট গাঁথা হত। কারণ জল মেশালে তা শক্ত ও আঠালো হয়ে যেত।
২.মাটি ও জলের বোঝাপড়া
মাটি ও জল একে অপরের সঙ্গে নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত। জল মাটির গুণমান নির্ধারণে, চাষের উপযোগিতা নিরূপণে এবং গাছপালার বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
৩.এমন একটি জিনিস যার ভিতর দিয়ে জল গলে যায় কিন্তু মাটির কণা নয়?
উত্তর: ফিলটার কাগজ।
৪.কোন মাটি থেকে জল দ্রুত বেরিয়ে যায়?
উত্তর: বেলে মাটি থেকে।
৫.কোন মাটি ভিজতে বেশি সময় নেয়?
উত্তর: এঁটেল মাটি।
৬. মাটির সজীব জৈব উপাদান কী?
উত্তর: এমন জীবাণু ও প্রাণী যারা জৈব পদার্থকে ভেঙে সরল যৌগ তৈরি করে এবং মাটিকে উর্বর করে তোলে।
৭.মাটির সজীব উপাদান
উত্তর: কেঁচো, ব্যাকটেরিয়া, ছোট ছোট কীটপতঙ্গ।
৮.কৃষকের বন্ধু হিসেবে পরিচিত উপাদান কোনটি?
উত্তর: কেঁচো।
৯.কেঁচো ও জীবাণুর ভূমিকা কী?
উত্তর: মৃত জৈব উপাদান ভেঙে দিয়ে মাটিকে উর্বর করে।
১০.কোন সার মাটির উর্বরতা বাড়ায়?
উত্তর: জৈব সার।
✅ উদাহরণ:
- জৈব সার: গোবর সার, কম্পোস্ট সার।
- রাসায়নিক সার: নাইট্রোজেন সার, ফসফেট সার।
১১.গাছের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদান:
উত্তর: নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাশিয়াম।
Class 5 amader poribesh chapter 2
মাটির শত্রু ও ক্ষতিকর উপাদান
১.মাটির ক্ষতিকর উপাদান কাকে বলে?
উত্তর: পলিথিন, প্লাস্টিক ইত্যাদি যেগুলো শত শত বছরেও ভাঙে না।
২.কীভাবে এগুলো মাটির ক্ষতি করে?
- মাটিতে হাওয়া ও আলো চলাচলে বাধা দেয়।
- গাছের শিকড় প্রবেশে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।
- ঝড়ে গাছ উপড়ে পড়ে এবং মাটি ক্ষয় হয়।
৩.মাটির উর্বরতা বাড়ানোর উপায়
- প্রয়োজন অনুযায়ী জৈব ও অজৈব সার ব্যবহার
- মাটিতে সজীব উপাদান বৃদ্ধি
- একই জমিতে বারবার একই ফসল না করে ফসল পরিবর্তন (Crop Rotation)
মাটি থেকেই সোনার ধান
১.কোন মাটি ধান চাষে উপযোগী?
উত্তর: যে মাটিতে জল দাঁড়ায় এবং সহজে কাদা হয়।
২.বীজতলা কী?
উত্তর: ছোট জায়গায় কাদা জমিতে ঘনভাবে ধান ছড়িয়ে বীজতলা তৈরি করা হয়।
৩.কোন ধানে বীজতলা দরকার হয় না?
উত্তর: আউশ ধান।
৪.কোন ধানে জমিতে একটু জল থাকা প্রয়োজন?
উত্তর: আমন ধান।
৫.বীজধান কাকে বলে?
উত্তর: বীজতলায় উৎপন্ন ছোট চারাগাছ।
৬.বীজধান কিভাবে বসানো হয়?
উত্তর: সারিবদ্ধভাবে এক বিঘত দূরত্বে।
৭.কত বড় হলে রোপণ করতে হয়?
উত্তর: প্রায় এক হাত বড় হলে।
৮.রোয়া কী?
উত্তর: সারি করে কাদা মাটিতে চারাগাছ বসানো।
৯.ধান রোয়ার আগে কী করতে হয়?
উত্তর: জমির মাটি কাদা করতে হয়।
মাটির উপর চা গাছ
১.পাহাড়ে চা গাছ লাগাতে কতটা গভীর মাটি দরকার?
উত্তর: প্রায় এক-দেড় বিঘত গভীর মাটি।
২.পাহাড়ে কীভাবে চাষ করা হয়?
উত্তর: পাহাড়ের ঢালে সিঁড়ির মতো ধাপে ধাপে জমি তৈরি করে সেখানে বৃষ্টির জল আটকে চাষ করা হয়। একে ধাপ চাষ (Terrace Farming) বলে।
৩.পশ্চিমবঙ্গে সবচেয়ে বেশি চা কোথায় চাষ হয়?
উত্তর: দার্জিলিং জেলায়।
৪.মে-জুন মাসে দার্জিলিং-এ কোন শাকসবজি বেশি হয়?
উত্তর: কপি (বাঁধাকপি, ফুলকপি)।
৫.ধান বা শাকসবজি চাষে কতটা গভীর মাটি দরকার?
উত্তর: প্রায় এক থেকে দেড় ফুট গভীর।
৬.ধাপ চাষ কাকে বলে?
উত্তর: পাহাড়ি ঢালে সিঁড়ির মতো ছোট ছোট জমিতে চাষ করাকে ধাপ চাষ বলে।
৭.মাটি তৈরিতে কোন জীব-উদ্ভিদ সাহায্য করে?
উত্তর: লাইকেন, মস, ফার্ন প্রভৃতি।
৮.পাহাড়ে পাথর কীভাবে গুঁড়ো হয়?
উত্তর: ভূমিকম্প, সূর্যের তাপ ও প্রবল বৃষ্টির ফলে।
৯.মাটি কীভাবে তৈরি হয়?
উত্তর: প্রাকৃতিক শক্তির (তাপ, বৃষ্টি, বাতাস) প্রভাবে পাথর চূর্ণ হয়ে যায় এবং জীবদেহ মিশে নরম মাটি তৈরি হয়।
Class 5 amader poribesh chapter 2
ধসে রাস্তা বন্ধ
১.পাহাড়ে ধস কী?
উত্তর: ভূমিক্ষয়ের ফলে মাটি ও পাথর নিচে খসে পড়া।
২.কী কারণে ধস নামে?
উত্তর:
- ভূমিকম্প
- অতিবৃষ্টি
- মাটি নরম হয়ে যাওয়া
৩.ধস কমাতে কী সাহায্য করে?
উত্তর:
- বড় গাছ
- ঘাসের চাপড়া
৪.কোথায় বেশি ধস দেখা যায়?
উত্তর: দার্জিলিং অঞ্চলে।
৫.ভূমিক্ষয় কাকে বলে?
উত্তর: মাটি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সরে যাওয়াকে ভূমিক্ষয় বলে।
৬.কীভাবে ভূমিক্ষয় ঘটে?
উত্তর:
- মাটিতে পলিথিন বা প্লাস্টিক থাকলে মাটির উপরিভাগ দুর্বল হয়ে পড়ে।
- ঝড়বৃষ্টি হলে উপরের মাটি সরে যায়।
৭.ভূমিক্ষয়ের সমস্যা:
উত্তর:
- ধস ও রাস্তা বন্ধ হওয়া
- গাছপালা জন্মাতে না পারা
- প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা
৮.কী করলে ভূমিক্ষয় কমে?
উত্তর:
- পাহাড়ে গাছ লাগানো
- বিজ্ঞানসম্মত নির্মাণকাজ
- পরিবেশে প্লাস্টিক ফেলা থেকে বিরত থাকা
চেনা চেনা জলাশয়
১.জলাশয় কী কী কাজে লাগে?
- মাছ চাষ
- জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ
- মানুষ ও পশুপাখির ব্যবহারের জন্য
২.কোন বইয়ে মোতিঝিলের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: সহজ পাঠ বইয়ে।
৩.মাছ ধরার পাখিগুলোর নাম কী?
- মাছরাঙা – জল থেকে ছোঁ মেরে মাছ ধরে
- চিল – নখ দিয়ে মাছ তোলে
- বক – পাঁকের মধ্যে মাছ খোঁজে
৪.নয়ানজুলি কী?
উত্তর: রাস্তার ধারে ছোট জলাশয়, যেখানে মানুষ মাছ ধরে খায় বা বিক্রি করে।
৫.পুকুর পাকা করলে কারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়?
উত্তর: কচ্ছপ, ব্যাঙের মতো প্রাণীরা।
নতুন জলাশয়
১.বাঁওড় কী?
উত্তর: নদীর বাঁকে তৈরি হওয়া বদ্ধ জলাশয়।
২.ঝোরা কী?
উত্তর: পাহাড়ি অঞ্চলের ছোট ঝরনাধারা।
৩. শহর বনাম গ্রাম – কোথায় জলাশয় বেশি?
- গ্রামে: প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম জলাশয় বেশি
- শহরে: ট্যাঙ্ক ও কলের জলই মূল উৎস
৪.কোথায় মাছ চাষ বেশি হয়?
উত্তর: বিল ও ভেড়িতে।
Class 5 amader poribesh chapter 2
স্রোতের জল, স্থির জল
১.পাহাড়ি অঞ্চলে স্রোতের পরিমাণ কেমন হয়?
উত্তর: স্রোত অনেক বেশি হয়।
২.উঁচু-নিচু জমি কীভাবে বোঝা যায়?
উত্তর: জলের স্রোতের দিক দেখে বোঝা যায় কোন জমি উঁচু আর কোনটি নিচু।
জল শোধনের নানা কথা
৩.রাসায়নিক বিক্রিয়া কাকে বলে?
উত্তর: যে বিক্রিয়ায় একটি পদার্থ সম্পূর্ণ নতুন বস্তুতে পরিণত হয় এবং আর আগের অবস্থায় ফিরে আসে না।
৪.কিছু সাধারণ উদাহরণ:
- দুধে লেবুর রস দিলে ছানা হয় – এটি একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া।
- চকচকে লোহার পেরেক বাতাসে রেখে দিলে মরচে ধরে।
- কয়লা পুড়লে কার্বন ডাই অক্সাইড তৈরি হয়।
৫.জামার দাগ তুলতে লেবুর রস কেন কার্যকর?
উত্তর: লেবুর রসে থাকা অ্যাসিড দাগের সঙ্গে রাসায়নিক বিক্রিয়া করে তা ভেঙে দেয়।
ঘরের বাহিরে তাকিয়ে দেখো
৬.জলে কীভাবে নোংরা এসে পড়ে?
- বাড়ির ময়লা জল
- ড্রেনের নোংরা
- বৃষ্টির সঙ্গে বর্জ্য পদার্থ
৭.পুকুরে ড্রেনের জল এলেও সবসময় জল নোংরা হয় না কেন?
উত্তর: বাতাসের অক্সিজেন নোংরার সঙ্গে রাসায়নিক বিক্রিয়া করে এবং মাছ ও জলজ প্রাণী কিছু নোংরা খেয়ে নেয়।
৮.কত ধরনের জল শোধনের পদ্ধতি আছে?
উত্তর: দুটি – প্রাকৃতিক পদ্ধতি ও রাসায়নিক পদ্ধতি।
৯.প্রাকৃতিক জল শোধন করে কারা?
উত্তর: মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণী।
১০.রাসায়নিকভাবে কীভাবে জল শোধন করা হয়?
উত্তর:
- পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট ব্যবহার করে, যা অক্সিজেন সমৃদ্ধ।
- তবে অতিরিক্ত রাসায়নিক দিলে মাছ মারা যেতে পারে।
Class 5 amader poribesh chapter 2
১১.পুকুরের জল পরিষ্কার রাখতে করণীয়:
- বাসন মাজা, কাপড় ধোয়া বন্ধ করতে হবে
- পশুকে স্নান করানো যাবে না
- প্লাস্টিক, ময়লা ফেলা নিষিদ্ধ
- নর্দমার জল পুকুরে প্রবেশ বন্ধ করতে হবে
জলাশয়ের চারপাশের গাছ ও প্রাণী
১.পুকুরপাড়ে কোন গাছগুলো জন্মায়?
উত্তর: বাঁশ ও কলা গাছ।
২.জলের মধ্যে জন্মানো গাছ:
- শালুক
- পদ্ম
- পানা
- কলমিশাক
৩.কলাগাছের কিছু অংশ:
- ফল: কাঁদি
- ফুল: মোচা (কলার কাঁদির শেষে ঝুলে থাকে)
৪.ঢেঁকি শাক কোথায় জন্মায়?
উত্তর: জলের ধারে, ডাঙার কাছাকাছি জায়গায়। এটি দেখতে লতার মতো, পাতা খাঁজকাটা।
Class 5 amader poribesh chapter 2
১. মাটির নীচে জল (Groundwater)
১.পানীয় জলের পুকুরে কি করা নিষিদ্ধ?
উত্তর:
- স্নান করা
- নোংরা জিনিস ফেলা
২.মাটির নীচের জল কোন কাজে ব্যবহার হয়?
উত্তর:
- কৃষিকাজ
- পানীয় হিসাবে
- গৃহস্থালির কাজে
৩.সুন্দরবনের নীচে জল কেমন এবং কেন?
উত্তর: সুন্দরবনের মাটির নীচের জল নোনতা হয়, কারণ সাগরের জল মাটির নিচ দিয়ে ঢুকে আসে।
৪.নীচের জল অতিরিক্ত ব্যবহার করলে কি হয়?
উত্তর:
- জলস্তর অনেক নিচে নেমে যাবে, ফলে টিউবওয়েল থেকে জল ওঠা বন্ধ হতে পারে
- পানীয় ও চাষাবাদের জন্য অপর্যাপ্ত জল থাকবে
৫.মাটির নীচে পানীয় জল অপচয়ের কারণ:
- স্থানীয় ব্যবহার বেশি হওয়া
- কল খোলা রেখে জল অপচয় হওয়া
জল নষ্ট ও জল কষ্ট
১.গ্রামের মানুষ রান্নার জন্য কোন জল ব্যবহার করে?
উত্তর: পুকুরের জল।
২.সজল ধারার জল কোন কাজে ব্যবহার হয়?
উত্তর:
- স্নান
- পান করার কাজে
৩.পুকুরের জল কোন কাজে ব্যবহার করা উচিত নয়?
উত্তর:
- রান্না
- আনাজ ধোয়া
- মুখ ধোয়া
৪.পুকুরের জল পানীয় হিসাবে ব্যবহার করা উচিত নয় কেন?
উত্তর: পুকুরের জলে এমন জীবাণু থাকতে পারে, যা শুধু জল ফুটিয়ে ঠিকমতো নষ্ট হয় না। ফলে তা পানে মানুষ অসুস্থ হতে পারে।
জল হল নষ্ট, টিউবওয়েলের কষ্ট | বৃষ্টির জল ধরো
১.আমাদের কলের জল কেন নষ্ট করা উচিত নয়?
উত্তর: কারণ ভবিষ্যতে জল সংকট দেখা দিতে পারে।
২.টিউবওয়েলের মুখ থেকে জল কীভাবে খাওয়া উচিত?
উত্তর: গ্লাস বা মগ দিয়ে।
৩.কল থেকে জল পড়ার পর কী হয়?
উত্তর: কিছু জল বাষ্পে যাবে, কিছু মাটি নরম করবে।
৪.বৃষ্টি শুরুর প্রথম সময়ে জলে কী থাকে?
উত্তর: নোংরা ও সামান্য অ্যাসিডি পদার্থ।
৫.বৃষ্টির জল পানীয় ও রান্নায় ব্যবহার উচিত নয় কেন?
উত্তর: এতে জীবাণু থাকতে পারে যা রোগ সৃষ্টির কারণ হতে পারে।
Class 5 amader poribesh chapter 2
৬.বৃষ্টির জল কীভাবে কাজে লাগানো যেতে পারে?
উত্তর:
- ঘর মোছা
- গাছের গোড়ায় জল দেয়া
৭.বৃষ্টির জল ধরে রাখার পদ্ধতি:
- পুকুর বা খাল তৈরি করে
- বাড়ির ছাদে বড় পাত্র বা বালতি রাখা
৮.বৃষ্টির জল কোন কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে?
উত্তর:
- ঘর পরিস্কার
- কাপড় ধোয়া
- স্নান ও গাছপালা সেচ
- বাথরুম পরিষ্কার
জল নষ্টের হিসেব নিকেশ ও কত গভীরে জল
১.এখনও অনেক গ্রামে মানুষ কোন জায়গার জল পান করে?
উত্তর: টিউবওয়েল ও পাতকুয়োর জল।
২.কম গভীর টিউবওয়েলের জল কেন খাওয়া উচিত নয়?
উত্তর:
- আয়রন, খনিজ পদার্থ ও জীবাণু বেশি থাকতে পারে
- নর্দমা বা পুকুরের নোংরা জল মিশে যেতে পারে
মাঝখানে কেউ যায় না
১.জলাভূমি কী?
উত্তর: দীঘি, বাঁওড় বা মরা নদীর ধীরে ধীরে জল ও পাঁক‑যুক্ত অঞ্চল, যা সারাবছর জল ধারণ করে।
২.জলাভূমিতে কোন পাখি দেখা যায়?
উত্তর: বক, মাছরাঙা, পান কৌড়ি, চিল, ডাহুক, কাদাখোঁচা ইত্যাদি।
৩.কুবিরদহের জলাভূমিতে কোন মাছ পাওয়া যায়?
উত্তর: শোল, বোয়াল, শিঙি, মাগুর, কই, পাঁকাল ইত্যাদি।
৪.জলাভূমির আরো নাম কী?
উত্তর: দহ, তাল, পটস, চাউরস, মোনস ইত্যাদি।
৫.জলাভূমির বৈশিষ্ট্য:
উত্তর:
- জল প্রায়ই শুকায় না
- গভীরতা বেশি হয় না
কলকাতার ঢাল পূর্বদিকে
১) কলকাতার ঢাল কোনদিকে ছিল?
👉উত্তর: পূর্বদিকে।
২) কত বছর আগে ঠিক হয় কলকাতার নোংরা পূর্বদিকে ফেলা হবে?
👉উত্তর: ১৮৫৭ খ্রিষ্টাব্দে, অর্থাৎ প্রায় দেড়শো বছর আগে।
৩) তিনশো বছর আগে কলকাতার নোংরা কোথায় ফেলা হত?
👉উত্তর: গঙ্গায়।
৪) কলকাতার নোংরা জল কোথায় পাঠানো হবে বলে ঠিক হয়?
👉উত্তর: বিদ্যাধরী নদী হয়ে বঙ্গোপসাগরে।
৫) কোন নদী মজে গিয়ে পূর্ব কলকাতার জলাভূমি সৃষ্টি হয়েছে?
👉উত্তর: বিদ্যাধরী নদী।
৬) কলকাতার জলাভূমিতে কোন কোন প্রাণী পাওয়া যায়?
👉উত্তর: শামুক, শাপ, শেয়াল প্রভৃতি।
৭) কলকাতার জলাভূমিতে কি চাষ করা হয়?
👉উত্তর: মাছ চাষ।
৮) কোন বছরে কলকাতায় মাছের ঘাট তৈরি হয়?
👉উত্তর: ১৮৭২ খ্রিষ্টাব্দে।
৯) কোন বছরে কলকাতায় পাকাপাকিভাবে মাছচাষ শুরু হয়?
👉উত্তর: ১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দে।
১০) কোন বছরে বাণিজ্যিকভাবে মাছ চাষ শুরু হয়?
👉উত্তর: ১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দে।
Class 5 amader poribesh chapter 2
উদ্ভিদ আর প্রাণীদের নিয়ে জীবজগৎ
১) ভোরে বাইরে বেরোলে কি দেখা যায়?
👉উত্তর: নীল আকাশে সূর্য ও সবুজ গাছপালা।
২) উদ্ভিদ জগৎ কিসের দ্বারা গড়ে উঠেছে?
👉উত্তর: সূর্যের আলো, মাটি, জল ও বাতাস।
৩) মধু কারা তৈরি করে?
👉উত্তর: মৌমাছি।
৪) উদ্ভিদ ও প্রাণী – কে কার উপর বেশি নির্ভরশীল?
👉উত্তর: প্রাণীরা উদ্ভিদের উপর।
৫) তৃণভোজী প্রাণী কাদের বলে?
👉উত্তর: যেসব প্রাণী গাছপালা খেয়ে বেঁচে থাকে। যেমন – গরু, ছাগল, হরিণ, খরগোশ।
৬) মাংসাশী প্রাণী কারা?
👉উত্তর: অন্য প্রাণী খেয়ে বেঁচে থাকে। যেমন – বাঘ, সিংহ।
৭) সর্বভুক কাদের বলে?
👉উত্তর: যারা গাছপালা ও প্রাণী উভয়ই খায়। যেমন – মানুষ।
৮) তৃণভোজী প্রাণীরা কি খায়?
👉উত্তর: ঘাস, পাতা, ফুল, ফল।
৯) তৃণভোজীদের কে খায়?
👉উত্তর: মাংসাশী প্রাণীরা। যেমন – বাঘ, সিংহ, নেকড়ে।
১০) উদ্ভিদ প্রাণীদের উপর কীভাবে নির্ভরশীল?
👉উত্তর:
- প্রাণীরা শ্বাসে কার্বন ডাই অক্সাইড ছাড়ে, উদ্ভিদ তা দিয়ে খাদ্য তৈরি করে।
- বাদুড়, পাখি, কীটপতঙ্গ ফুলে পরাগ মেলায়।
- বীজ ও ফল ছড়াতে প্রাণীরা সাহায্য করে।
১১) প্রাণীরা উদ্ভিদের উপর কীভাবে নির্ভরশীল?
👉উত্তর:
- খাদ্যের মূল উৎস উদ্ভিদ।
- তৃণভোজী প্রাণীরা সরাসরি গাছ খায়, মাংসাশীরা তাদের খায়।
- অনেক প্রাণী গাছে আশ্রয় নেয়।

কে বন্য কে পোষা (Question Answer)
- পাখি ভালো লাগলে পাখি না পুষে কী করা উচিত?
👉উত্তর: গাছে খাবার ঝুলিয়ে রাখতে হবে। তখন পাখিরা ইচ্ছে মতো এসে খেয়ে যাবে, আর আমরা তাদের দেখতে পাবো। - কয়েকটি পালিত পাখির নাম লেখো।
👉 উত্তর: টিয়া, ময়না, কাকাতুয়া। - কয়েকটি বন্য পশুর নাম লেখো।
👉উত্তর: বাঘ, সিংহ, ভাল্লুক। - আমরা টিয়াপাখি কেন পুষি?
👉উত্তর: টিয়াপাখি সুন্দর দেখতে ও ভালো ডাকতে পারে বলে। - পোষা টিয়া ও হাঁসের মধ্যে পার্থক্য কী?
👉উত্তর: হাঁস প্রতিদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে আসে। কিন্তু টিয়া খাঁচা খোলা পেলে উড়ে যায় ও আর ফেরে না। - বন্যপ্রাণীরা কেন আক্রমণ করে?
👉 উত্তর: কেউ ক্ষতি করলে বা খাদ্য–বাসস্থান কেড়ে নিতে চাইলে। - বন্যপ্রাণীর সঙ্গে কেমন আচরণ করা উচিত?
👉উত্তর: তাদের স্বাধীনভাবে বাঁচতে দেওয়া উচিত এবং খাদ্য–বাসস্থান নষ্ট না করা।
বাড়ির কাছেই এত উদ্ভিদ (Question Answer)
- জলাশয়ে জন্মানো উপকারী শাকের নাম লেখো।
👉 উত্তর: হেলেঞ্চা, কুলেখাড়া, ব্রাহ্মী। - গাছ চেনা সহজ কেন?
👉উত্তর: গাছ নড়াচড়া করে না, তাই সময় নিয়ে দেখা যায়। - ঢেকি শাক আসলে কী?
👉 উত্তর: এটি এক ধরনের ফার্ন। - হেলেঞ্চা শাকের স্বাদ কেমন?
👉উত্তর: তেতো। - কুলেখাড়া গাছ দেখতে কেমন?
👉উত্তর: কাঁটাযুক্ত, পাতা লম্বা ও সরু। - কুলেখাড়া শাকের উপকারিতা কী?
👉উত্তর: এর রস রক্তাল্পতা দূর করে। - কোন শাক স্মৃতিশক্তি বাড়ায়?
👉উত্তর: ব্রাহ্মী শাক। Class 5 amader poribesh chapter 2
ঘরের কাছে কত প্রাণী (Question Answer)
- ভাম বেড়াল দেখতে কেমন?
👉উত্তর: হুলো বেড়ালের মতো, কালো রঙ, কুকুরের মতো মুখ ও লোমশ লম্বা লেজ। - তাড়ালেও বাড়িতে থাকতে চায় এমন প্রাণী কারা?
👉উত্তর: মশা, মাছি, আরশোলা, টিকটিকি, মাকড়সা। - বাড়ি ও ঝোপে–ঝাড়ে থাকে এমন প্রাণী কোনগুলো?
👉 উত্তর: গিরগিটি, মাকড়সা। - খাবারের খোঁজে বাড়িতে আসে কোন প্রাণী?
👉উত্তর: ইঁদুর, ছুঁচো। - সাপ সম্পর্কে ভুল ধারণা কী?
👉উত্তর: সাপ মানুষ দেখলেই কামড়ায়। - Class 5 amader poribesh chapter 2
শিখব সবাই মিলে, চিনব সবাইকে (Question Answer)
- কোন প্রাণীর পা গোনা যায় না?
👉উত্তর: কেন্নো। - কোন প্রাণীর পা নেই?
👉 উত্তর: কেঁচো, সাপ। - সাপ দেখতে কেমন?
👉 উত্তর: লোম নেই, গায়ে চকচকে আঁশ থাকে। - কোন প্রাণীর গায়ে হাত দিলে চুলকানি হয়? কেন?
👉উত্তর: শুঁয়োপোকা, কারণ শরীরে শুঁয়ো থাকে। - শুঁয়োপোকা পরে কী হয়?
👉উত্তর: প্রজাপতি। - প্রজাপতির কয়টি ডানা থাকে?
👉উত্তর: দুটি। - জলে থাকা প্রাণী দুটি লিখো।
👉 উত্তর: মাছ, ব্যাঙ। - শিকারি প্রাণীর নাম লেখো।
👉উত্তর: বাঘ, সিংহ। - নিশাচর প্রাণী কাদের বলে?
👉উত্তর: যারা রাতে শিকার করে, যেমন—পেঁচা।
✦ কে মেরুদণ্ডী, কে অমেরুদণ্ডী
- আঁশযুক্ত ও আঁশবিহীন মাছের উদাহরণ দাও।
👉 উত্তর: আঁশবিহীন: শিঙি, মাগুর, ট্যাংরা।
আঁশযুক্ত: রুই, কাতলা, কই। - রুই ও ট্যাংরা মাছের মোট কয়টি পাখনা থাকে?
👉উত্তর: সাতটি। - কাঁটা নেই এমন মাছের নাম কী?
👉 উত্তর: চিংড়ি। - জলের পোকা কাকে বলে?
👉 উত্তর: চিংড়িকে জলের পোকা বলে। -

Class 5 amader poribesh chapter 2 অমেরুদণ্ডী প্রাণী কাদের বলে?
👉উত্তর: যাদের দেহে হাড় বা কাঁটা নেই। - মেরুদণ্ডী প্রাণী কাদের বলে?
👉উত্তর: যাদের শরীরে মাথা থেকে লেজ পর্যন্ত হাড়ের দণ্ড থাকে। - মেরুদণ্ডী ও অমেরুদণ্ডী প্রাণীর উদাহরণ দাও।
👉 উত্তর: মেরুদণ্ডী: মানুষ, কুকুর।
অমেরুদণ্ডী: কেঁচো, শামুক, প্রজাপতি। - দেহের বাইরে শক্ত কাঁটা আছে এমন মাছ কোনগুলো?
👉 উত্তর: শিঙি ও ট্যাংরা মাছ। - মেরুদণ্ডী ও অমেরুদণ্ডী মাছের উদাহরণ দাও।
👉 উত্তর: মেরুদণ্ডী: রুই, কাতলা, ট্যাংরা।
অমেরুদণ্ডী: চিংড়ি।
✦ চেনা গাছের অচেনা আচরণ
- আকর্ষ কী?
👉উত্তর: লতানো গাছের সবুজ সুতো–জাতীয় অঙ্গকে আকর্ষ বলে। - লতানো গাছে আকর্ষ হয় কেন?
👉উত্তর: অন্য কিছুকে আঁকড়ে ধরে বেড়ে উঠতে। - লতানো গাছের নাম লেখো।
👉উত্তর: লাউ, কুমড়ো, করলা। - কোন গাছ ঝুরি নামায়? কেন?
👉উত্তর: বটগাছ। কারণ ভারী ডালের ভর সামলাতে ঝুরি নামে।
✦ খুব চেনা ও আধ চেনা প্রাণীর আচরণ
- কাক খাবার লুকিয়ে রাখে কেন?
👉 উত্তর: পরে খাওয়ার জন্য। - বৃষ্টির আগে পিঁপড়েরা কী সরায়? কেন?
👉 ডিম উঁচু জায়গায় নিয়ে যায়, কারণ তারা আগে থেকেই বৃষ্টি টের পায়। - কোন প্রাণীর লেজ খসে গেলে আবার গজায়?
👉 উত্তর: টিকটিকি। - শিকারি মাছ কাদের বলে?
👉 উত্তর: যারা ছোট মাছ খায়, যেমন শোল, শাল, চ্যাং। - মাছ ছাড়া আধ চেনা প্রাণীর উদাহরণ দাও।
👉 সাপ, ব্যাঙ, বাদুড়, কাঁকড়া, প্রজাপতি। - কোন প্রাণীর নাম শুনলেই ভয় হয়?
👉 সাপ। - দুটি বিষধর ও দুটি বিষহীন সাপের নাম দাও।
👉 উত্তর: বিষধর: গোখরো, কেউটে।
বিষহীন: জলঢোঁড়া, ময়াল। - মাছের আঁশ ও সাপের আঁশের পার্থক্য কী?
👉 উত্তর: মাছের আঁশ পিচ্ছিল, সাপের আঁশ শুষ্ক।
✦ স্থানীয় প্রাণীর হারিয়ে যাওয়া
- কোন মাছের চাষ করা হয়?
👉উত্তর: রুই, কাতলা, বাটা, গ্রাসকার্প। - ডোবা–পুকুরে কোন মাছ পাওয়া যেত?
👉 উত্তর: শোল, শাল, চ্যাং। - সাধারণত চাষ করা হয় না এমন মাছের নাম দাও।
👉উত্তর: বেলে, পুঁটি, মৌরলা। - শকুন কীভাবে পরিবেশ পরিষ্কার রাখে?
👉 উত্তর: মৃত প্রাণীর মাংস খেয়ে। - শকুন মারা যাচ্ছে কেন?
👉 উত্তর: বিষাক্ত গরুর মাংস খাওয়ার কারণে। - কোন কোন ঔষধি গাছ বিলুপ্ত হচ্ছে?
👉উত্তর: সর্পগন্ধা, মেহেন্দি, মুক্তোঝুড়ি। - সর্পগন্ধা গাছ থেকে কী ওষুধ হয়?
👉 উত্তর: উচ্চ রক্তচাপ কমানোর রেসারপিন। - সিঙ্কোনা গাছ থেকে কী ওষুধ হয়?
👉 ম্যালেরিয়ার কুইনাইন। - মেহেন্দি গাছের ব্যবহার কী?
👉উত্তর: মাথা ব্যথা ও চর্মরোগ সারায়। - মুক্তোঝুড়ির রসের ব্যবহার কী?
👉 উত্তর: বাত, পোড়া, ক্ষত ও পেট ব্যথায় কাজে লাগে। - জীববৈচিত্র্য কী?
👉 উত্তর: প্রাণী ও উদ্ভিদের বৈচিত্র্য।
12.জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কেন প্রয়োজন?
👉 উত্তর: খাদ্য, জ্বালানি, ভেষজ ওষুধ, মাছ সংরক্ষণ এবং বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্যের জন্য।
আরও পড়ুন তৃতীয় শ্রেণীর পরিবেশ প্রথম অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর । WB Class 3 Environment Chapter 3 For Success
আরও পড়ুন Class 3 Poribesh Chapter 2 : তৃতীয় শ্রেণীর পরিবেশ দ্বিতীয় অধ্যায় প্রশ্ন ও উত্তর
আরও পড়ুন ‘সারাদিন’ কবিতার প্রশ্নোত্তর তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা: Sure Success 2025
আরও পড়ুন চতুর্থ শ্রেণীর পরিবেশ ও বিজ্ঞান বিষয়ের অধ্যায়সমুহ Class 4 Environmental Studies All Chapters
আরও পড়ুন “তৃতীয় শ্রেণির পরিবেশ অধ্যায় ৩ : গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর | পরীক্ষা প্রস্তুতির সহায়তা”
আরও পড়ুন “WB Class 4 Science Chapter 1 for success : পরিবেশের উপাদান ও জীবজগৎ প্রশ্ন ও উত্তর”
আরও পড়ুন চতুর্থ শ্রেণী তৃতীয় অধ্যায়: শরীর – গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর (বাংলা নোট)”
WIKIPEDIA LINK পশ্চিমবঙ্গ_মধ্য_শিক্ষা_পর্ষদ


