wbclassroom.in

তৃতীয় শ্রেণির পরিবেশ অধ্যায় ৩

তৃতীয় শ্রেণির পরিবেশ অধ্যায় ৩ : গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর | পরীক্ষা প্রস্তুতির সহায়তা”

তৃতীয় অধ্যায়

পোশাক

ভূমিকা :

তৃতীয় শ্রেণির পরিবেশ অধ্যায় ৩ আমরা সবাই প্রতিদিন নানা রকমের পোশাক পরি। কেউ স্কুলে ইউনিফর্ম পরে, কেউ খেলার সময় খেলার জার্সি পরে, আবার কেউ কেউ শীতকালে গরম জামা পরে। পোশাক শুধু আমাদের শরীর ঢেকে রাখে না, বরং আমাদের পেশা, পরিবেশ আর ঋতুর উপযোগেও বদলে যায়। চলো, আমরা শিখে নিই কে কোথায়, কখন, এবং কেন কী ধরনের পোশাক পরে!

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ

১। স্কুলের মাঠে কী খেলা হচ্ছিল?
উত্তর: স্কুলের মাঠে ফুটবল খেলা হচ্ছিল।

২। কাদের মধ্যে ফুটবল খেলা হচ্ছিল?
উত্তর: দুই স্কুলের মধ্যে।

৩। খেলোয়াড়রা কী পরে মাঠে নেমেছিল?
উত্তর: জার্সি পরে নেমেছিল।

৪। কী কী রংএর জার্সি খেলোয়াড়রা পরেছিল?
উত্তর: লাল-কালো আর নীল-হলুদ রং-এর জার্সি পরেছিল।

তৃতীয় শ্রেণির পরিবেশ অধ্যায় ৩

৫। গোলকিপার কী পরেছিল?

উত্তর: ফুলহাতা গেঞ্জি।

৬। টিঙ্কু কী পরে খেলা দেখতে এসেছে?
উত্তর: একটা হলুদ গেঞ্জি।

৭। ফুটবল খেলায় দুদলের জার্সি কী রকমের?
উত্তর: ভিন্ন রকমের, দলভেদে আলাদা হয়।

৮। কেন খেলায় একদলের খেলোয়াড়দের একই রকম জার্সি?
উত্তর: নিজের দলের লোকের কাছ থেকে বল কাড়া রুখতে এরকমভাবে জার্সি পরা হয়।

৯। ফুটবল খেলায় খেলোয়াড়রা কোন বয়সের ছিল?

১০। ফুটবল খেলায় দলের কে হাত দিয়ে বল ধরতে পারে?

উত্তর: গোলকিপার ধরতে পারে।

আরও পড়ুন    WB Class 3 Chapter 3 তৃতীয় শ্রেণীর  বাংলা তৃতীয় অধ্যায়নিজের হাতে নিজের কাজপ্রশ্ন উত্তর

১১। গোলকিপারের আলাদা রকমের জার্সি কেন?
উত্তর: গোলকিপার বলে চেনার জন্য আলাদা রকমের জার্সি।

১২। হাসপাতালে নার্স কী রংএর পোশাক পরে?
উত্তর: সাদা রঙের পোশাক পরে।

১৩। স্কুলের পোশাককে কী বলে?
উত্তর: ইউনিফর্ম বলে।

১৪। ডাক্তারবাবুরা কী পরেন?
উত্তর: অ্যাপ্রন পরেন।

তৃতীয় শ্রেণির পরিবেশ অধ্যায় ৩

১৫। নার্সদের কী পোশাক পরতে হয়?

উত্তর: শাড়ি বা স্কার্ট পরতে হয়।

১৬। কলকাতা পুলিশের পোশাকের রং কী?
উত্তর: সাদা।

১৭। রাজ্য পুলিশের পোশাক কী রংএর?
উত্তর: খাকি রং-এর।

১৮। নানা ধরনের পোশাকযুক্ত লোকদের কোথায় দেখা যায়?
উত্তর: বাজারে, মেলায় দেখা যায়।

১৯। ডাক্তারবাবু কী পরেন এবং তার বর্ণনা দাও।
উত্তর: ডাক্তারবাবু অ্যাপ্রন পরেন। অ্যাপ্রন একটা ঢোলা জামা, যা গলা থেকে পা পর্যন্ত ঝুলে থাকে।

২০। নানারকমের পোশাক ব্যবহৃত হয় তা কোথায় গেলে বোঝা যায়?

উত্তর: মেলায় কিংবা হাটে গেলে লোকেদের গায়ে নানাধরনের পোশাক দেখা যায়। তাই মেলায় বা হাটে গেলে বোঝা যায়।

তৃতীয় শ্রেণির পরিবেশ অধ্যায় ৩

আরও পড়ুন    পশ্চিমবঙ্গ বোর্ডের তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা অধ্যায় WBBSE Class 3 Bangla – All Chapters

২১। সিনথেটিক উল কী থেকে তৈরি হয়?
উত্তর: খনিজ তেল থেকে।

২২। সিনথেটিক আর কী কী জিনিস তৈরিতে ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: শাড়ি, বর্ষাতি তৈরিতে।

২৩। গরমে পরার জন্য কীসের কাপড় ভালো?
উত্তর: সুতির কাপড় ভালো।

২৪। সিনথেটিক উল কী থেকে তৈরি হয় এবং কোথায় উলের পোশাক তৈরি হয়?
উত্তর: সিনথেটিক উল খনিজ তেল থেকে তৈরি হয়। কারখানায় ওই উলের সাহায্যে উলের নানান পোশাক তৈরি করা হয়।

২৫। সিনথেটিক শাড়ির সুবিধে কী?

উত্তর: সিনথেটিক শাড়ি তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায় এবং কাচলে কোঁচকায় না।

তৃতীয় শ্রেণির পরিবেশ অধ্যায় ৩

২৬। খনিজ তেল থেকে কীভাবে সুতো তৈরি হয়?
উত্তর: খনিজ তেলে অনেক কিছু মিশে থাকে। ওই তেলকে শোধন করে উপাদান তৈরি করা হয়, তারপর তা থেকে সুতো তৈরি হয়।

২৭। উল কী থেকে পাওয়া যায়?
উত্তর: ছাগল ও ভেড়ার লোম থেকে প্রাকৃতিক উল পাওয়া যায়। আর খনিজ তেল থেকে তৈরি হয় সিনথেটিক উল।

২৮। পশম কাকে বলে?
উত্তর: ভেড়া ও ছাগলের লোম থেকে তৈরি প্রাকৃতিক উলকে পশম বলে। খনিজ তেল থেকে তৈরি সিনথেটিক উলকে ক্যাশমিলন বলা হয়।

২৯। গামছা কী দিয়ে তৈরি হয় এবং কেমন দেখতে হয়?
উত্তর: গামছা কাপাসতুলো থেকে তৈরি করা সুতো দিয়ে তৈরি হয়। এটি লাল, সাদা, হলুদ রঙের চেক চেক দেখা যায়।

তৃতীয় শ্রেণির পরিবেশ অধ্যায় ৩

২৯। দর্জির দোকানে এসে লোকেরা কী এবং কেন দিয়ে যেত?
উত্তর: লোকেরা থান কাপড় এবং গায়ের মাপ দিয়ে যেত, যাতে দর্জি সেই অনুযায়ী কাপড় কেটে সেলাই করে পোশাক তৈরি করতে পারেন।

৩০। আশিনব্বই বছর আগে কী পোশাক তৈরি হতো আর এখন কী পোশাক বেশি তৈরি হয়?

উত্তর: তখন খদ্দরের জামা ও পাঞ্জাবি তৈরি হতো। এখন টেরিকটের প্যান্ট-জামা বেশি তৈরি হয়।

আরও পড়ুন    WestBengal Class 3 First Chapter Solution ।। পশ্চিমবঙ্গ বোর্ডের তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা প্রথম অধ্যায় সত্যি সোনা সমাধান।

৩১। সুতি সুতোর মূল উপাদান কী এবং তাদের উৎস কী?
উত্তর: সুতির উপাদান হলো কাপাসতুলো, যা কাপাস গাছ থেকে পাওয়া যায়। সুতোর উপাদান হলো খনিজ তেল, যা মাটির তলা থেকে সংগ্রহ করা হয়।

৩২। তুলোর মোটা সুতো দিয়ে কোথায় কী তৈরি করা হতো?
উত্তর: তুলোর মোটা সুতো দিয়ে আগে বাড়িতে খদ্দরের থান কাপড়, ধুতি ও শাড়ি তৈরি করা হতো।

৩৩। কোন সময়ে কোন ধরনের কাপড় ব্যবহারের উপযোগী?
উত্তর: গরমের সময় সুতির কাপড়, আর শীতের সময় পশমের কাপড় ব্যবহার উপযোগী।

৩৪। কাপাসতুলো শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায় কখন?
উত্তর: কাপাসতুলো হালকা বলে মাঠ থেকে তোলার সময় বা সুতি তৈরির সময় বাতাসে ভেসে গিয়ে নাকে ঢুকে পড়ে, তখন শ্বাসকষ্ট হয়।

৩৫। শীতকালে কোন কোন পোষা পশুকে কী কী পোশাক পরানো হয়?

উত্তর: শীতকালে পোষা বিড়াল, গরু, টিয়া পাখিকে জামা পরানো হয়।

৩৬। গোরুকে কীসের জামা পরানো হয় এবং কেন?
উত্তর: গোরুকে সন্ধের সময় চটের জামা পরানো হয়, যাতে সে শীত থেকে বাঁচে এবং মশার কামড় থেকে রক্ষা পায়।

৩৭। পশুপাখিরা কীভাবে নিজেদের শীত থেকে রক্ষা করে?
উত্তর: গায়ের লোম ও পালকের সাহায্যে তারা শীত থেকে নিজেদের রক্ষা করে। যেমন শীতকালে শালিক পাখি পালক ফুলিয়ে রাখে।

৩৮। বিভিন্ন পেশার লোকেরা বিভিন্ন ধরনের পোশাক কেন পরেন? উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও। (শেখার সেতু)
উত্তর: নির্দিষ্ট পেশার লোকদের সহজে চেনার জন্য তাঁরা আলাদা পোশাক পরেন। যেমন—অ্যাপ্রন পরলে বোঝা যায় ডাক্তার, খাকি বা সাদা পোশাক পরলে বোঝা যায় পুলিশ। এতে কাজ করানো সহজ হয়।

আরও পড়ুন   তৃতীয় শ্রেণী বাংলা অধ্যায় আমরা চাষ করি আনন্দে

WIKIPEDIA LINK     পশ্চিমবঙ্গ_মধ্য_শিক্ষা_পর্ষদ

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Index